ছাত্রলীগ ভয়ংকর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রকে গতকাল সোমবার রাতে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে ও পায়ে পেরেক ঢুকিয়ে আহত করেছে ছাত্রলীগকর্মীরা। মশিউর রহমান নামের ওই ছাত্রকে গুরুতর আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সহপাঠীরা জানান, দর্শন বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র মশিউর গতকাল রাত ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে কেনাকাটা করছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগকর্মী ফিরোজের নেতৃত্বে ১০-১২ জন মশিউরের ওপর হামলা চালায়। তারা হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম করে। একপর্যায়ে তারা মশিউরের পায়ে পেরেক ঢুকিয়ে দেয়। এ সময় তিনি সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলেন।
পরিবহন মার্কেটের দোকানিরা মশিউরকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা তাঁদের ওপরও চড়াও হয়। তারা শতরূপা স্টুডিওর মালিক জামিলকে পিটিয়ে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল খায়ের জানান, খবর পেয়ে পুলিশ মশিউরকে উদ্ধার করে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্র এবং পরে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে এ বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর চৌধুরী আহম্মদ জাকারিয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হবে। এর আগেও বিভিন্ন ঘটনায় ছাত্রলীগের কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। তদন্ত করে অভিযোগের প্রমাণ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
মশিউর বিশ্ববিদ্যালয়ের আমির আলী হলের আবাসিক ছাত্র। তাঁর বাড়ি গাইবান্ধায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত চিকিৎসাধীন মশিউরের জ্ঞান ফেরেছে।
সহপাঠীরা জানান, দর্শন বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র মশিউর গতকাল রাত ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে কেনাকাটা করছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগকর্মী ফিরোজের নেতৃত্বে ১০-১২ জন মশিউরের ওপর হামলা চালায়। তারা হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম করে। একপর্যায়ে তারা মশিউরের পায়ে পেরেক ঢুকিয়ে দেয়। এ সময় তিনি সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলেন।
পরিবহন মার্কেটের দোকানিরা মশিউরকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা তাঁদের ওপরও চড়াও হয়। তারা শতরূপা স্টুডিওর মালিক জামিলকে পিটিয়ে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল খায়ের জানান, খবর পেয়ে পুলিশ মশিউরকে উদ্ধার করে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্র এবং পরে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে এ বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর চৌধুরী আহম্মদ জাকারিয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হবে। এর আগেও বিভিন্ন ঘটনায় ছাত্রলীগের কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। তদন্ত করে অভিযোগের প্রমাণ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
মশিউর বিশ্ববিদ্যালয়ের আমির আলী হলের আবাসিক ছাত্র। তাঁর বাড়ি গাইবান্ধায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত চিকিৎসাধীন মশিউরের জ্ঞান ফেরেছে।
No comments:
Post a Comment